Doraemon New Movie Peko and the Exploration Explained In Bangla

কেমন হবে যদি আমাদের দৈমুন নবিতারা এমন একটি জায়গার সন্ধান পায়. যা পৃথিবীতে আছে কিন্তু সেখানে আজ পর্যন্ত কেউ যেতে পারেনি. জায়গাটি পৃথিবীতে থাকা সত্ত্বেও কোন কোন ভাবে পৃথিবী থেকে আলদা হয়ে আছে. কিন্তু এটাও মুভির মেন টুইস্ট না. সেখানে গিয়ে আমাদের নোমিতারা এমন কিছু দেখতে যা তারা কখনো কল্পনাও করেনি. So guys আজকে আমরা আমাদের স্বপ্নের রাজ্যের রাজা Doryman এর movie, Doreymone novi তে and the explore of movie সম্পর্কে জানবো. চলো আর বেশি সময় নষ্ট না করে হারিয়ে যাওয়া যাক আমাদের ছোটবেলা. সেই নবিতার স্বপ্নে ইঁদু সিনেমাটি শুরু হয় আমাদের জাপানের একটি শহরকে দেখিয়ে. আর সেখানে আমরা অনেক সুন্দর একটি কুকুরকে দেখতে পাই. তখন আমরা একটি আজব বিষয় লক্ষ্য করি. তার থেকে অনেক হিংস্র একটি কুকুর তাকে দেখে ভয় পেয়ে সেখান থেকে পালিয়ে যায়. পরের সিনে আমরা নমিতা জিয়ানা সোনিয়াকে দেখতে পাই. তাদের গরমের ছুটি পড়ে গিয়েছে আর জিয়ানা সুনীও প্ল্যান করছে তারা এই গরমের ছুটিতে এমন একটি জায়গায় অ্যাডভেঞ্চার করবে যেখানে আজ পর্যন্ত কোন মানুষ যায়নি এবং তারা দুজন এমন একটি জায়গায় খুঁজে বের করার দায়িত্ব নবিতার কাঁধে চাপিয়ে দেয় জিয়ানাস সুনিয়া নবি তাকে বলে তু ডরিমোনের সাহায্যে এমন একটি জায়গা খুঁজে বের করবে যেখানে আজ পর্যন্ত কোন মানুষ যায়নি. তখন আর কি বড় বড় মতো নমিতা ডরিওনের কাছে যায়. আর তাকে বলে ডোরিমোন. প্লিজ আমাকে অনেকের জায়গায় খুঁজে বের করে দাও. যেখানে আজ পর্যন্ত কোন মানুষ যায়নি. আর যেটা অ্যাডভেঞ্চারে ঘেরা হবে. প্রথম তার কথা শুনে ডরিমেন্ট বলে এটা কোনভাবেই সম্ভব নয়. পৃথিবীর প্রতিটা জায়গা মানুষরা খুঁজে বের করে ফেলেছে. তখন তো নবীতে রবিনের কাছে অনেক রিকোয়েস্ট করে. আর বলে যদি আমরা ভালোভাবে খুঁজি তাহলে কোন না কোন একটা জায়গা পেয়ে যাব. যেখানে আমরা অনেক সুন্দর একটা অ্যাডভেঞ্চার করতে পারবো. তার এসব কথা শোনার পর ডলিমু একটা সময় তার প্রতি দুর্বল হয়ে পড়ে. আর ডরিমেন্ট boy চলো আমরা একটু চেষ্টা করে দেখি. এরপর তাদের একটি ছোট্ট স্যাটেলাইট লঞ্চ করে. আর ডোরিমাম বলে এই স্যাটেলাইট পৃথিবীর চারপাশে ঘুরবে. আর আমাদেরকে ছবি পাঠাবেন এটা নিয়ে যদিও নবীতে অনেক এক্সাইটেড ছিল কিন্তু ডরিমন তাকে বলে যদি আমরা এভাবেই পৃথিবীর প্রতিটা কোনে ছবি নিতে থাকি তাহলে আমাদের কাছে কয়েক কোটি ছবি জমা হয়ে যেতে পারে. আর সেগুলো দেখতে কয়েক মাস অব্দি সময় লেগে যেতে পারে. কিন্তু তাঁর এসব কথা শোনার পরে থামে না. সে কাজ করতেই থাকে আর doymon কে মোটিভেট করার চেষ্টা করে. তখন ডরিমীদের এই বিষয়ের প্রতি এতো আগ্রহ দেখে পুরো দমে তার সাহায্য করার সিদ্ধান্ত নেয়. ধরি মনটার গেজেটে সমুদ্র এবং শহরের এলাকা বাদ দিয়ে শুনশান জঙ্গল আর পাহাড়ে ছবি তোলার প্রোগ্রাম set করে দেয়. এবং গেজেটটি তার প্রোগ্রাম অনুযায়ী ছবি পাঠাতে শুরু করো আর নমিতাডরিম সেগুলোই চেক করতে থাকে. কিন্তু না তখনই নবীদের মা তাকে ডাকে. আর বাজার থেকে কিছু জিনিসপত্র কিনে আনার জন্য পাঠিয়ে দেয়. তখন আর কি না চাই তো নবী তো বাজারের উদ্দেশ্যে রওনা দেয়. হঠাৎই রাস্তা দিয়ে যাওয়ার সময় সে দেখতে পায়. তাদের প্লে গ্রাউন্ডে একটি কুগোছানা বসে আছে. সেটিকে দেখে তার অনেক ভালো লেগে যায়. কিন্তু তখনি নবী তার মনে পড়ে. তার মা কোন ভাবে ঘরে পেট allow করবে না. তাই সে না চাইতেও বাজারের দিকে চলে যায়. জিনিসপত্র কেনা শেষে হঠাৎই রবিতার সে কুকুর ছানাটির কথা মনে পড়ে যায়. আর নদীতে তার জমানো টাকা দি সেই কুকুরটির জন্য কিছু সসেস কিনে নেয়. আর পার্কে গিয়ে কুবুছানাটিকে সেই সসসস গুলো খেতে দেয়. নমিতা কুকুরটিকে বলে তুমি এগুলো খেয়ে নাও. আর আমাকে ওয়াদা করো. আমার পিছে পিছে আসবে না. তখনই নমিতার স্যাটেলাইটের ছবির কথা মনে পড়ে যায়. আর সে কুকুরটিকে বিদায় দিয়ে সে থেকে তার বাড়িতে চলে আসে বাড়িতে আসার পর নদীতে সাথে ছবি দেখা শুরুই করবে তখনই সে দেখে কুকুর ছানাটি তার পিছা করতে করতে তার বাড়ি অব্দি চলে এসেছে কুকুরটিকে দেখে রইমনো তার ওপর অনেক রেগে যায় তখনই নমিতার মা তাদের ঘরের দিকে আসতে আর তখন ডরিমানার নবিতাকে উছানাটিকে একটি জায়গায় লুকিয়ে ফেলে. তারা ভেবেছিল তাদের মাকে ওই ছানাটিকে দেখে ফেলেছে. কিন্তু তখনই তাদের মা তারাদেরকে অবাক করে দিয়ে বলে, তোমরা কি আমার টাকার ব্যাগটি দেখেছো? নমিতা বলে আমরা কোন টাকার ব্যাগ দেখিনি. তখন তাদের মা, অনেক হতাশ হয়ে পড়ে. আর তারা তিনজন টাকার ব্যাগটি খোঁজার জন্য বেরিয়ে যায় তখন তাদের সাথে কুকুরটি ও নবীদের মাকে তার টাকার ভাই খুঁজতে সাহায্য করে এবং সেই ব্যাগটি খুঁজে বেরও করে দেয়. তখন ব্যাগটি পেয়ে নবি তার মা অনেক খুশি হয়ে যায়. আর এই সুযোগে নবিতাও ডরিমন কুকুর ছানাটিকে তাদের সাথে দেখার প্রস্তাব দিয়ে দেয় তাদের মায়ের কাছে এবং তাদের মাইতে রাজিও হয়ে যায়. তখন নবিতা ডরিমের খুশিকে দেখে. ডরিমন কুকুরটির জন্য ঘরের ব্যবস্থা করে দেয়. আর তার নাম রাখা হয় পেকো. পেগোকে নিয়ে তারা সবাই অনেক খুশি ছিল. সকাল তারা সবাই যখন নাস্তা করতে যায় তখন নমিতার মা তাকে বোকা দিয়ে বলে তোমার পেকের থেকে শেখা উচিত. কিভাবে খাবার খেতে দেখো কত সুন্দর করে খাবার খাচ্ছি খাওয়া দাওয়া শেষে satellite থেকে আসা ছবিগুলো দেখতে চলে যায় আর সেখানে এত বেশি ছবি ছিল যে ছবিগুলো দেখতে দেখতে একটা সময় নবীতে অজ্ঞান অব্দি হয়ে যায়. তখন নমিতাকে নিয়ে ঘর থেকে বেরিয়ে যায়. আর সারাদিন বাইরে কাটিয়ে বিকালে যখন ঘরে ফিরে আসে. তখন তারা দেখে পেকো. এখনো ছবিগুলো দেখছে. মানে সে সারাদিন ধরে ছবিগুলো check করছিল. এবং pack ও একটি ছবি তাদেরকে দেখায় এবং নবীতো ডরিমন. ছবিটি দেখে চমকে যায়. কারণ সে ছবিতে অনেক বড় একটি মূর্তি দেখা যাচ্ছে তারা সেই ছবিটির সম্পর্কে আরো জানার জন্য ছবিটিকে নিয়ে ডেকে ছবির কাছে যায় আর তাকে বলে এটা central Africa র জঙ্গলের মাঝখানে একটি photo. আর একথা শুনে decision অনেক চমকে যায়. সে বলে central Africa র জঙ্গলে মাঝখানে এমন একটি জায়গা আছে. যে জায়গাটি সবসময় কুয়াশায় ঢাকা থাকে. আর satell ওই জায়গাটির ছবি তোলা যায় না. তখন রইবোম বলে আমার স্যাটেলাইট কুয়াশাকে বিহিত করে ছবি তুলতে পারে. এরপর ডেকে শেখাকে ধন্যবাদ জানিয়ে তারা সেখান থেকে বেরিয়ে পড়ে. আর তারা দুই বন্ধু বলে আমরা সকালে সবাইকে এই জায়গাটি সম্পর্কে জানাবো. এবং এটা নিয়ে।

জানাবো. এবং এটা নিয়ে তারা দুই বন্ধু অনেক খুশি ছিল. সকালে তারা সবাই পার্কে একত্র হয়. আর তাদের সকল বন্ধুদেরকে সেই জায়গাটি সম্পর্কে বলে. তখন তারা সবাই সেই জায়গাটি explore করবে সিদ্ধান্ত নেয়. এরপর ডোরিমন তার anyway বের করে. Doreemon বলে আমরা central Africa র একটি জঙ্গলে যাব. আর সেখানে অনেক বড় একটি মূর্তি আছে. যেটা আমরা explore করবো. কিন্তু এত সহজে NEW door দিয়ে সেখানে আমরা যাবো না. নয়তো পুরো adventure এর মজাটাই নষ্ট হয়ে যাবে. তাই সে মূর্তি জায়গা থেকে আমরা একশো কিলোমিটার পায়ে হেঁটে যাবো. যেমন কথা তেমনই কাজ তারা central আফ্রিকার জঙ্গলে এই নিউট্রনের মাধ্যমে আসে শহরে কোরাহুলপূর্ণ জায়গা ছেড়ে জঙ্গলে আসার পর তাদের সবার অনেক ভালো লাগছিলো. আর তারা সবাই জায়গাটিকে অনেক enjoy করছিলো. আর সত্যি বলতে ডলিমুনির এই movie টার arts স্টাইল আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে. যাই হোক তারা সেই জঙ্গলে অনেক সুন্দর সুন্দর পশুপাখি দেখতে পায়. আর তাদের অনেক মজা করে. মানে তারা সবাই অনেক খুশি ছিল. কিন্তু এই খুশি বেশিক্ষণ ধরে চলে না. মাত্র পাঁচ কিলোমিটার হাঁটার পরেই তারা সবাই ক্লান্ত হয়ে পড়ে. তখনই নদীতে আর তার টেস্ট পেপারের কথা মনে পড়ে যায়. আর সেই adventure এর মাঝখানে চলে যায়. আর adventure এর মাঝখান দিয়ে এভাবে বাড়ি কারণে জিয়ান নবীদের উপর অনেক রেগে যায় তখন সুনিওর ও কোনো একটা কাজের কথা মনে পরে যায় আর সেও বাড়িতে চলে যায় তখন তো জিজ্ঞান আরো রেগে যায় সুনিও ফিরে আসার পর সুজু কারো কোনো একটা কারণে বাড়িতে যাওয়ার প্রয়োজন হয় আর সেও বাড়িতে চলে যায় শিশুকা ফিরে আসার পর যে সবাইকে বলে এবার adventure এর মাঝখানে যদি কেউ যায় তাকে আমি ছাড়বো না. তখনই শ্রীজুকা জিএনএ কানে কানে বলে তোমার মা তোমার ওপর অনেক রেগে আছে আর তিনি তোমাকে খুঁজছে. তখন আর কি জিহ্বার হাওয়া বেরিয়ে যায়. আর সে ডইমুনকে বলে আমাকে একটি এনিডোটা দাও চলে যায় আর এরপর আমরা দেখি জিয়ান হিরোর মতো ফিরে এসেছে. যাইহোক জঙ্গলে অনেকক্ষণ ধরে হাঁটার পথ তাদের সবারই অনেক ক্ষুধা লেগে যায়. আর তখন ডরিমেন্ট তার একটি গ্যাজেট বের করে. আর এই গেজেট টেকনিক গাছে গায়ে মারার পর ওই গাছ থেকে এক ধরনের বল বের হয়. আর এই বল থেকে অনেক সাধুখাবার বেরিয়ে আসে. এরপর ডরিমন তার আরো কিছু গ্যাঁজেসের সাহায্যে খাবার খাওয়ার জন্য গাছের উপর একটি জায়গা তৈরি করে. আর সবাই সেখানে ওঠার পর তাদের সবার চোখ ছানাবড়া হয়ে যায়. কারণ সেখান থেকে পুরো জঙ্গল দেখা যাচ্ছিল. যাই হোক সেই জায়গায় বসে তারা সবাই অনেক মজা করে খাওয়া দাওয়া আর জায়গাটির সৌন্দর্য উপভোগ করে. তখনই পেকে তাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করে. তখন তারা তাকিয়ে দেখে এখান থেকে সেই কুয়াশায় ঢাকা জায়গাটি দেখা যাচ্ছে. খাওয়া দাওয়ার শেষে তারা আবার রওনা দেয়. আর তখন হাঁটতে হাঁটতে জিয়ান একটি কথা বলে যে এখন যদি কোনো monster আমাদের সামনে আসতো তাহলে এই adventure এর মজা আরো বেড়ে যেত. তখন ডরিমন তারে কথাটি seriously নিয়ে নেয়. আর ডরিমেন্ট তার একটি গ্যাজেট জিএনের পিঠে লাগিয়ে দেয়. আর এই গেজেটটি পাওয়ার হল এডিচার কাছে থাকবে. তার পিছনে বিভিন্ন হিংস্র প্রাণী লেগে যাবে. তখন আর কি যেমনটা হওয়ার কথা তেমনটাই হয় পিছনে বিভিন্ন ভয়ঙ্কর প্রাণী লেগে যায়. যেমন একটি লেপার্ট তাকে তারা করে. তখন নরিবন তাকে বাঁচায়. এরপর একটি বিশাল অজাগর সাপ তাকে তারা করে. তখন নবীতে স্মল লাইট দিয়ে সাপটিকে ছোট করে নেয়. এবং তাকে বাঁচায়. এরপর একটি গন্ডার এবং তার পর একটি বড় মানুষ বন মানুষের হাত থেকে তাকে বাঁচায়. এত সব ভয়ঙ্কর প্রাণী তারা খাওয়ার পর জিয়ান একদম চুপসে যায়. যাইহোক সারাদিনেতে অ্যাডভেঞ্চার করার পর সৌন্দর্য যখন তারা ফিরে আসে, তখন জিয়া অনেক রেগে ছিল. এবং সে বলে আমরা আর কোনো adventure করবো না. এবং এ কথা বলে সে সেখান থেকে চলে যাচ্ছিলো ছিলই. তখন নবিতা বলে আমাদের এই পাথরের মূর্তি রহস্য বের করতে হবে. তাই না? তখন জিয়ান রেগে বলে আর কোন অ্যাডভেঞ্চারের নাম কেউ নেবে না. নয়তো আমার থেকে খারাপ কেউ হবে না. আর বেচারা ডাক উঠবে না কেন ভাই? সারাদিন কত ধকল গেল ওর উপর দিয়া. যাই হোক আমরা আরো দেখি জিএনও অ্যাডভেঞ্চার ক্যানসেল করার ফলে সবচেয়ে বেশি দুঃখ পায় পেকো রাত হয়ে যায় আর আমরা দেখি জিয়ান তার বাড়িতে শান্তিতে ঘুমাচ্ছে কিন্তু না তখনই তার রুমে সে বিশাল মূর্তির একটি ছায়ামূর্তি আসে আর তাকে এই অ্যাডভেঞ্চার করার জন্য মোটিভেটও করে আর যাওয়ার আগে মূর্তিটি জিয়ানকে একটি ম্যাপও দিয়ে যায় সকালে জিয়ান সবাইকে সব ঘটনা খুলে বলে. যে রাতে তার সাথে কি হয়েছে এবং ম্যাপটা দেখায়. আর অ্যাডভেঞ্চার কন্টিনিউ করবে বলে. আর জিএন যেহেতু সবার মাতব্বর. সবাই আবার তৈরি হয়ে যায় সেখানে যাবার জন্য. কিন্তু যাবার আগে জিয়ান ডরিমন থেকে তাঁর সকল গ্যাজেট নিয়ে নেয়. আর সেগুলোকে পার্কে রেখে যায় কারণ জিয়ার মনে করে ডোরি মনে হয় গ্যাজেটের কারণেই তাদের অ্যাডভেঞ্চারের পুরো মজা নষ্ট হয়ে যাচ্ছে. তো যাই হোক তারা সবাই কি জাহাজে করে কুয়াশা ঢাকা জঙ্গলের দিকে যাচ্ছে. আর চারদিকে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করছে. আমরা আরো দেখি সোনিয়া জাহাজ চালাচ্ছিল. তখন জিয়ান এসে তাকে শরীর আর সে জাহাজ চালাতে শুরু করে. অপরদিকে আমাদের নবীদের প্লে গ্রাউন্ডের সিন দেখানো হয়. সেখানে আমরা দেখি মিস্টার কামিনারি ডরিমনের অ্যানিমেটর দেখতে পায়. আর মনে করে কেউ তাদের ঘরের নষ্ট দেওয়া যায়. এখানে রেখে চলে গিয়েছে. এদিকে আমরা আবার দেখি হঠাৎই কিছু কুমির তাদের জাহাজ ঘি ধরে. তখন সবাই চিৎকার শুরু করে. আর সবার আওয়াজ শুনে সেখানে জিয়ান চলে আসে. আর একটি কুমিরকেও মেরে নিজের বাইসেফ দেখতে শুরু করে. তখন সুনীও বলে জিয়ান যদি এখানে তাহলে জাহাজকে চালাচ্ছে. যতক্ষণ তারা বুঝতে পেরেছে যে জাহাজ কেউ চালাচ্ছে না. ততক্ষণ অনেক দেরি হয়ে ছিল. তাদের জাহাজটি একটি পাথরের সাথে ধাক্কা খায়. আর জাহাজে পানি ঢুকতে শুরু করে. আর অনেকগুলো কুমির তাদেরকে চারদিক দিয়ে ঘিরে ফেলে. তখন ডোরিমন কিছু করতে পারছিল না. কারণ তা সব গ্যাজেট জিএন দেখে এসেছিল. তখন ডোরিমোন সেখান থেকে চলে আসার জন্য এনিউটুর বের করে. কিন্তু দেখা যায় শুধু হাতলটায় বেড়িয়ে আসে আসলে মিস্টার কামিয়ারি তার অ্যানিউইড ডোরের এই অবস্থা করেছে. তাঁরা সবাই কুমিরের পেটেই যাচ্ছিল. তখন কিছু আদি মানুষ তাদেরকে সেখান থেকে উদ্ধার করে. এবং তাদের গ্রামে নিয়ে আসে. আমরা দেখি সেখানে ডরিমণ্ড অনেক সুস্বাদু খাবার খাচ্ছিলো. এরপর ডোরিবান সে আদি মানুষদের তাদের adventure এর কথা বলে যে আমরা কুয়াশায় ঢাকা জঙ্গলটিতে যাব. তখন তাদের এই কথা শুনে আদি মানুষরা তাদের ওখানে যেতে নিষেধ করে. কারণ সেখানে গেলে নাকি ডড়ি মুণ্ডুটা কখনই ফিরে আসতে পারবে না. তখন জিয়ান বলে আমি এসব অন্ধবিশ্বাস মানি না. আমরা সেখানে যাবই. তখন তার এক কথা শুনে আদি মানুষরা তাদের উপর খেপে যায়. এমনকি তাদেরকে তারা করে. তখন আর কোন উপায় না পেয়ে জঙ্গলে পালিয়ে যায়. রাতের জঙ্গল অনেক ভয়ঙ্কর ছিল. তখন ডরিম তার মাথার ক্যাপটি খোলে. আর আমরা দেখি এটা একটা ক্যাম্পের মতো. যেখানে তারা স্বাচ্ছন্দে এই রাতটা কাটাতে পারবে. ক্যাম্পের ভিতরে গিয়ে তাঁরা সবাই অভিযোগ করতে থাকে তারা এখন এখানে আটকা পড় গিয়ছে. আর কোন গেছে তাদের কাছে নেই যার মাধ্যমে তারা এখান থেকে বের হতে পারত. তাদের এইসব অভিযোগ শুনে প্রথমত জিয়ানন্দ রেগে যায়. কিন্তু পরে নিজে নিজেকে দোষী বলতে থাকে. কারণ সেই ডেরিমার্গের গ্যাজেজগুলো রেখে এসেছিল. যার কারণে তারা তারা এখন এখানে আটকা পড়ে গিয়েছে. আর এখান থেকে বের হতে পারছে না. এসব কথা বলে জিয়ান কাঁদতে কাঁদতে তার রুমে চলে যায়. তখন আমরা দেখি তার রুমে গিয়েছে. আর তখন জিয়ান পেকুকে ধরে কাঁদতে থাকে. সকালে তারা সেই ম্যাপ অনুসরণ করে মূর্তির এলাকার দিকে আবার যাত্রা শুরু করে. প্রতিম তারা একটি হাতির দলকে দেখতে পায়. কিন্তু না এখানে একটা বিপদ লুকিয়ে ছিল. হঠাৎই সকল হাতি পালিয়ে যায়. তখন দৈমুন্ডা দেখতে পায়. একটা সে ইহের দল তাদের দিকে এগিয়ে আসছে. এবং তাদেরকে চারদিক দিয়ে ঘিরে ফেলে. তখন পেকু কিছু সিংহদের একদিকে ডিস্টার্ব করে নিয়ে চলে যায়. আর জিএম কিছু সিংহতে ডিস্টার্ব করে নিয়ে চলে যায় তখন আমরা দেখি কিছু সিংহ জীবনের উপর আক্রমণ করতেই যাবে তৎক্ষণাৎ পুরো আকাশ কালো হয়ে যায় আর সেই বিশাল মূর্তি হলগ্রাম সেখানে চলে আসছে. আর মূর্তিটি সিংহদের ভয় দেখিয়ে সেখান থেকে তাড়িয়ে দেয়. আর সে বিশাল মুখ বলে আমার রাজ্যের দরজা খুলে গিয়েছে তোমরা সেখানে যেতে পারবে. এ কথা বলার পর মুঠিটি সেখান থেকে গায়েব হয়ে যায়. এত সব কিছু হওয়ার পর তারা আবারও রওনা দেয়. এবং যাওয়ার পথে তারা অনেক বড় একটি খাই দেখতে পায়. যখন তার একটি গ্যাজেট যার নাম হলো গ্র্যাভিটি পেইন্ট. এটি ব্যবহার করে. এরপর গ্র্যাভিটি পেইন্ট ব্যবহার করে নিচে নামতে থাকি আর একটি ব্যবহার করার ফলে তাদের উপর গ্র্যাভিডি কাজ করছিল না. তাই তারা আমরা সাধারণত মাটির উপর যেভাবে চলি সেভাবে পাহাড়ের উপর চলছিল. এরপর তারা একটি ভয়ঙ্কর গুহার মধ্যে চলে আসে. তখনই তারা হঠাৎ করে দেখে তাদেরকে দেখে তালি বোঝাচ্ছে এবং মানুষের মতো বেগ হাট ছিল এবং কথাও বলছিল. তখন এটা দেখে তো তারা সবাই চমকে যায়. পেকো বলে আমাকে মাফ করবেন. আমি আপনাদেরকে চমকে দিতে চাইনি. তখন নবীজি তাকে জিজ্ঞেস করে আমাদের বল তুমি কে? পেকো বলে আমি বাবা অঙ্ক দেশের রাজকুমার আর আমার নাম হচ্ছে কান্টাকু. তখন তো তারে কথা শুনে. সবাই চমকে যায়. একু আরো বলে আমার পরিস্থিতি অনেকটা এরকম ছিল. যার কারণে আমি জাপানে পৌঁছে গিয়েছিলাম. আর আমাকে আবার আমার রাজ্যে ফিরিয়ে আনার জন্য আপনাদেরকে অনেক ধন্যবাদ. মূর্তির রহস্য জিজ্ঞেস করে পেকো বলে অঙ্ক হলেন তিনি যিনি আমাদের রাজ্যে তৈরি করেছিলেন আর আমি তোমাদেরকে এ rocket এর মাধ্যমে তাকে দেখিয়েছিলাম. আর এটা অনেকটা হল গ্রামের মতো. আর আমি মূর্তিটাকে রকেটের মাধ্যমে চালাতাম. যার মাধ্যমে আমি জিএনএর কাছে গিয়েছিলাম. আর সে সিংহদেরকে তাড়িয়ে ছিলাম বলে রাস্তায় আপনাদেরকে আমি সব খুলে বলবো. এরপর পেকো তাদেরকে পথ দেখিয়ে নিয়ে যেতে থাকে. আর তারা তাকে ফলো করে. যেতে যেতে বেকো বলে প্রথমে আমি মানুষের দুনিয়া ছেড়ে বিশ্বাসই করতাম না. হতে পারে এই ঘটনা কয়েকশো কোটি বছর আগে হয়েছিল. পৃথিবীর একটা অংশ মাটির নিচে চলে গিয়েছিল আর আশেপাশের দুনিয়া থেকে আলদা হয়ে গিয়েছিল. তোমাদের দুনিয়াতে বানররা ইভলভ হয়ে একটা সময় মানুষ হয়ে গিয়েছিল. আর আমাদের দুনিয়াতে কুকুরে এই হতে হতে একটা সময় এরকম হয়ে গিয়েছে. যাইহোক কথা বলতে বলতে একটা সময় রাস্তা শেষ হয়ে যায়. আর তখন গ্যাজেট বের করে এবং সেটি দিয়ে তারা নদী পার হতে থাকে. যাইহোক তারা পেকোরা যে সীমানায় পৌঁছে যায়. আর জায়গাটি দেখে তারা অনেক খুশি হয়. কারণ জায়গাটি অসম্ভব সুন্দর ছিল. তারা সবাই পেকোর রাজ্যে হাঁটছিল. তখনই হঠাৎ করে পেকো. কিছু স্বর্ণতা দেখে আর শুয়ে পরে আর সোনারা চলে যাওয়ার পর পেকুদা দেখে বলে এরা সবাই মন্ত্রী তাবুরাও লোক আর মন্ত্রী আমাদের পুরো রাজ্যে কব্জা করে ফেলেছে. আমি তোমাদেরকে একটু পরে বলছি. এখন আমরা আমার বাবা সবচাইতে বিশ্বস্ত হলো সেনাপতি বুড়োবাসের বাড়িতে যাবো. তারা সবাই বুড়োবাসের বাড়িতে পৌঁছে যায়. কিন্তু সেখানে গিয়ে তারা তাকে দেখতে পায় না তখন পেকু বলে বুড়োবাসীকে হয়তো মন্ত্রীর লোকেরা বন্দি করে নিয়ে গিয়েছে. তখন নবিতা বেক্ষককে জিজ্ঞেস করে, তুমি এই রাজ্যের রাজকুমার হয়েও কেন পাইয়ে বেড়াচ্ছ? আর মন্ত্রী তোমার রাজ্যে কিভাবে রাজত্ব করছে টেকো বলে পাঁচ হাজার বছর আগে আমাদের এই রাজ্য. আজকে থেকে আরো অনেক উন্নত ছিল. আমাদের বিজ্ঞান অনেক এগিয়ে গিয়েছিল. আমাদের পূর্বপুরুষরা অনেক ভয়ঙ্কর ভয়ঙ্কর অস্ত্র বানিয়েছিল. এবং উড়তে পারে এরকম জাহাজও তৈরি করেছিল. কিন্তু আমাদের রাজ্যে প্রতিষ্ঠাতা বা অঙ্ক ভাবলেন এত ভয়ঙ্কর আসর বানালে এটা একদিন পুরো দুনিয়া হুমকি হতে পারে. এজন্য বাও অঙ্ক অস্ত্র বানানো বন্ধ করে দেন এবং সেগুলোকে কোথাও লুকিয় ফেলেন. আর এরাজ্যের সুরক্ষার জন্য তিনি একটি বিশাল মূর্তি তৈরি করে রাখেন. এসব ছিল আমার পূর্বপুরুষের কথা. কিন্তু আমার বাবা যখন রাজা হন, তখন মন্ত্রী তাগুরার মধ্যে লোভ দেখা যায়. সে পুরো রাজের রাজা হতে চাইতো আর বাইরে দুনিয়ার উপরেও কব্জা করতে চায় তো. এজন্য সে বাওয়াঙ্কের লুকানো অস্ত্রগুলো আবার খুঁজে বের করে. এই ঘটনা আমার আর রাজকুমারী ফিউ ওনার বিয়ের একদিন আগের কথা. হঠাৎই আমাকে রাজসভায় ডাকা হয়. আমি যখন রাজসভায় যাই তখন আমি দেখি আমার বাবার দুনিয়াতে এরপর মন্ত্রী তাভুরাও আমার বাবার খুনের দায়ে আমার উপর চাপিয়ে দেয়. আর তখন আমাকে আমার নিজের রাজ্য থেকে পালিয়ে যেতে হয়. আর পালাতে গিয়ে একটা সময় আমি নদীতে পড়ে যাই. আর ভাসতে ভাসতে মানুষের দুনিয়াতে পৌঁছে যাই. সেখানে আমি একটি জাহাজে উঠে পরি. এটি একটি মালবাহী জাহাজ ছিল. যেটা আফ্রিকা জাপানকে জোড়া লাগাতো. এভাবে আমি জাপানে পৌঁছে যাই. আর সেখানেই আমার দেখা নমিতার সাথে হয়. সে আমার অনেক সাহায্য করে. যদি আমি মন্ত্রী তাবু রাখেন না হারাতে পারি. তাহলে আমাদের রাজ্যের ভবিষ্যৎ বিপদে পড় যাবে. আমি তোমাদের সবার কাছে মিনতি করি. তোমরা প্লিজ আমাকে সাহায্য করো. আমায় আমার বাবার রাজ্যকে রক্ষা করতেই হবে এটা আমি একা কখনোই করতে পারবো না. এসব কথা শোনার পর Doreemona emotional হয়ে যায়. আর তারা রাজি হয়ে যায় তাকে সাহায্য করতে. তখনই তারা বাইরে কিছু আওয়াজ শুনতে পায়. আর তারা বাইরে গিয়ে দেখে দুটি সৈনিক একটি ছোট্ট বাচ্চাকে তারা করছে. তখন পিকু তখন পেকোসি সৈন্যদেরকে মেরে সেখান থেকে তাড়িয়ে দেয়. কিন্তু সে সরলরাও তাকে চিনে ফেলে. Doreymone নবিতারা ছেলেটিকে নিয়ে ঘরে যায়. তখন ছেলেটি বলে ওর নাম চিপ্পো. আর সে কিছু খাবার খাওয়ার কারণে তাকে সৈনিকরা তাড়া করেছিল. শিজুকা চিপুকে জিজ্ঞেস করে তোমার মা বাবা কোথায়? তখন চিপু আমি আর আমার মা ও মারা এরাজ্যে একটি ছোট গ্রামে থাকতাম আমরা অনেক সুখে ছিলাম কিন্তু একদিন মন্ত্রী অস্ত্র বানানোর জন্য আমার বাবা মাকে এবং গ্রামের অনেককেই ধরে নিয়ে যায় তখন পেকো চিপুকে সান্ত্বনা দেয় আর প্যাকো বলে আমি তোমার বাবা মাকে বাঁচাতে তোমার সাহায্য অবশ্যই করবো. তখন ডরিমডরা সবাই বলে আমরাও তোমাদের সাহায্য করবো. এরপর আমাদের রাশ প্রাসাদের সিন দেখানো হয়. সেখানে আমরা দেখি সকল মানুষদের দিয়ে জোর করে হাতিয়ার বানানো হচ্ছে. আর মন্ত্রি আয়েশ করছে. তখনই সেখানে সে দুটি শূন্য চলে আসছে. আর তাঁরা এসে মন্ত্রীকে বলে যে আমরা রাজকুমারকে দেখেছি মন্ত্রী একথা শোনার পর রাজকুমারকে মারার জন্য শূন্য পাঠিয়ে দেয়. মন্ত্রী শোনোরা রাস্তা দিয়ে যাওয়ার সময় চিৎপুর গাড়িকে দেখতে পায়. আর তাকে সন্দেহ করে. তখন তারা গাড়ি চেক করে. কিন্তু গাড়ির মধ্যে তারা কিছুই পায় না. শুধু কিছু সবজি ছিল. এরপর চিৎপুর গাড়িতে কিছু না পেয়ে সেখান থেকে চলে যায়. কিন্তু আমরা দেখি কিছুদুর টিপু আসার পর ওই সবজিগুলো আসলে দড়ি মুণ্ডায় ছিল. আর দড়ি মোড়ে কোন একটি গ্যাজেটের সাহায্যে তারা অ্যাটাক করেছিল. এরপর আমরা দেখি রোহিমুন্ডার লাশ বাচ্চাদের সামনে পৌঁছে গিয়েছে. আর তারা এখানে এসেছে বুড়োবাসকে জন্য যে পেকের বাবা সেনাপতি ছিল তারা ডোরেমনের কিছু গেজেটের সাহায্যে ক্রাশ প্রাসাদে ঢুকতে সক্ষম হয়. আর সেখানে গিয়ে তারা ভুরুভাসকে বাঁচিয়ে নেয় আর তাকে নিয়ে অনেক কষ্টে সেখান থেকে পালাতে সক্ষম হয়. এদিকে রাজকুমারী যখন শুনতে পায় যে রাজকুমার পেকুয়া জিফি এসেছে তখন সে অনেক খুশি হয়. এদিকে আমরা আরো দেখি মন্ত্রীর সৈন্যরা ডলিমদের ওয়ান্টেড পোস্টার লাগিয়ে দিয়েছে. আর বাকিদেরকে বলছে এ ছবিতে থাকা লোকদের যে ধরিয়ে দিতে পারবে তার জন্য অনেক বড় পুরস্কার রয়েছে এসব কথা বলার পর তারা সবাই যখন সেখান থেকে চলে যায় তখন আমরা দেখি তাদের পাশের একটি পোস্টারে মানে ডরিমনের সেই স্পেশ্যাল dog house এ তারা সবাই লুকিয়ে আছে. সেনাপতি বুড়োবাজ জিজ্ঞেস করে এরা সবাই কারা? পেকোপ বলে এরা সবাই অন্য দুনিয়া থেকে আসা মানুষ. তখন বুড়ো মাছ বলে তাহলে ভবিষ্যৎবাণী কি সঠিক প্রমাণিত হয়েছে তখন ডরিমন্ডারা তাদেরকে জিজ্ঞেস করে কিরকম ভবিষ্যৎবাণী? তখন পেকো বলে এটা আমাদের রাজপরিবারের অনেক পুরনো একটা কাহিনী. যেদিন আমাদের দেশ ধ্বংসের মুখে হবে তখন দশ জন বিদেশী বাবা অঙ্কের মূর্তি হৃদয় কাঁপিয়ে দেবে এবং এই দেশকে রক্ষা করবে. প্রথমে ভাবে এটা তারাই কিন্তু পরে তারা বুঝতে পারে তারা মাত্র পাঁচজন. যাইহোক তখনই তাদের সবার অনেক খিদা লাগে. আর খাবার খাওয়ার জন্য তাদের কাছে কিছুই ছিল না. তখন ডরিবন তার একটি গ্যাজেট বের করে. Doreemon বলে এটা হলো একধরণের promise machine. মানে যখন তুমি এই গাজীটির কাছে কোন কিছু ওয়াদা করবে ফল তুমি আগেই পেয়ে যাবে. আর এটা আরো ভালোভাবে বোঝানোর জন্য. ডরিমেন্ট গ্যাজেটটিকে বলে আমি ওয়াদা করছি যে কালকে আমরা সবাই পেট ভরে খাবার খাবো. তখন অদ্ভুত ভাবে খাবার না খেয়েও তাদের সবারই পেট ভোরে যায়. খাওয়া দাওয়া শেষে তারা সবাই ঘুমিয়ে পড়ে. আর রাতে যখন নবীদের ঘুম ভাঙ্গে তখন সে দেখে প্র্যাকটিস করছে. আর নিজের প্রিয় লোকদের কথা ভাবছে. তখন নৌচেদার কাছে আসে. আর তখন তাকে দেখে বলে, রবিতা তুমি কি মনে করো? আমি সত্যিই এরাজ রাজা হওয়ার যোগ্য. দেখো আমি কাউকেই বাঁচাতে পারি না আমার বাবা মাকে না মারে রাজ্যের পূজাদের. এখন আমার নিজের উপরে লজ্জা লাগছে. তখন নমিতা পেটের মন ভালো করার জন্য বলে তুমি জানো আমি পড়াশুনা একদমই ভালো না. আমি খেলাধুলায় ও ভালো না. কিন্তু একদিন আমি পরীক্ষায় পুরো একসময় পেয়েছিলাম. আর একবার আমি হোমড়ানো মেরেছিলাম. আমি এতটাই খুশি হয়ে গিয়েছিলাম যে রান নিতেই ভুলে গেছি নবীদের এসব আজব কথা শুনে মনটা একটু ভালো হয়. তখন নবিতে তাকে বলে আমি তোমাকে এটাই বলতে চাই সৃষ্টিকর্তার দুনিয়াতে আমরা কেউই পারফেক্ট না. কিন্তু আমাদের নিজেদের উপর সবসময় বিশ্বাস রাখা উচিত. আর সঠিক পথে এগিয়ে যাওয়া উচিত কথা শোনার পর টেকোনিজের আত্মবিশ্বাস ফিরে পায়. অপরদিকে মন্ত্রী তার সৈন্যদেরকে বলতে থাকে যে তোমরা সবাই মিলে কয়েকটা বাচ্চাকে খুঁজে বের করতে পারছ না. তখন সে জ্যোতিষীর মতো কুকুরটি বলে আমার মনে হয় মহারাজ. ওই বাচ্চার রাতের অন্ধকারে এসে বড় মূর্তির কাছে যাবে. কারণ কারণ একটা গল্প. রাজপরিবারে হাজার হাজার বছর ধরে চলে আসছে. যে যে সময়ে রাজ্য ধ্বংসের মুখে হবে তখন দশজন বিদেশী আসবে. আর এই বড় মূর্তি হৃদয়কে কাঁপিয়ে দিবে. এবং এ দেশটিকে রক্ষা করবে. এদিকে আমরা দেখি তারা সেই মূর্তির দিকে আসলেই যাচ্ছে. আর প্রথমে তারা সেখানে কোন সৈন্য দেখতে পায় না. তারা একটু কি হয় কিন্তু তাদেরকে আরো অবাক করে দিয়ে মন্ত্রীর সৈন্যরা তাদেরকে চারদিক থেকে ঘিরে ফেলে এবং ধরিমুন্ডা বুঝতে পারে তারা মন্ত্রী ফাঁদে পড়ে গিয়েছে. তখন বুরওয়াজ জরিবনদেরকে মূর্তির কাছে যেতে বলে আর নিজে একা সৈন্যদের সাথে লড়াই শুরু করে. এখানে আমরা বুড়ো বাসে অনেক ভালো ফাইটিং স্কিল দেখতে পাই. আর সে একাই সবাইকে মারতে থাকে. অপরদিকে আমরা দেখি তাঁরা মৈত্রীর কাছে পৌঁছে গিয়েছে. কিন্তু তখনই মন্ত্রী শোনোরা আগুন মারার গাড়ি আর উড়ন্ত প্লেন নিয়ে তাদের উপর আক্রমণ করে. তখন তাঁরা সবাই জঙ্গলে পালিয়ে যায়।

তখন তারা সবাই জঙ্গলে পালিয়ে যায়. কারণ তাদের কাছে দরি মনে কোনো গ্যাজেজ নেই. এবং Dory মনে হয় গ্যাজেট ছাড়া তারা মন্ত্রীর লোকেদের সাথে কোনো ভাবেই পারবে না. জঙ্গলে যাওয়ার পর বলে তোমরা এখান থেকে চলে যাও. আমি তোমাদের জীবনকে ঝুঁকির মুখে ফেলতে পারি না. এবং পেকো তাদেরকে যাওয়ার জন্য একটি রাস্তাও দেখিয়ে দেয়. তখন নদীতে বেঁকে ওকে বল তুমি আমাদের সাথে চলো কিন্তু টেকো বলে আমি এদেশের রাজকুমার. আমায় আমার প্রোজেক্টের কাছে অবশ্যই থাকতে হবে. পিকো চিপ্পুকে বলে তুমি এদেরকে জঙ্গল থেকে বের হওয়ার রাস্তা দেখিয়ে দাও. এবং একথা বলে পিকো সেখান থেকে চলে যায়. তখন সবাই সিদ্ধান্ত নেয়. তারা পেকুকে কোন একা ছাড়বে না. এবং তারা সবাই পেকুর কাছে আবার ফিরে চলে আসে. পেকু তাদেরকে প্রথমত বারণ করে. কিন্তু পরে রাজি হয়ে যায়. তারা সবাই মিলে ওয়াদা করে. তারা সবাই একসাথে পেকোরাজকে বাঁচাবে. একে অপরকে সাহায্য করবে. এবং সবাই একসাথেই থাকবে তারা সেই পাওয়া অঙ্কের মূর্তির কাছে পৌঁছে যায় তারা সেখানে গিয়ে দেখে মন্ত্রী তাদের জন্য সেখানে শোরুনীয় অপেক্ষা করছে তখন ডরিমেন্টটা বলাবলি করে যে ভবিষ্যৎবাণী মিথ্যে যে দশজন বিদেশী এদেশকে রক্ষা করবে যখন এদেশ ধ্বংসের মুখে হবে মানে তারা ভবিষ্যৎবাণীকে মিথ্যে মনে করে যাইহোক দৈমনরা সবাই মন্ত্রী সৈন্যদের দিকে এগিয়ে যেতে থাকে লড়াই করার তখন শিশুকে নার্ভাস হয়ে সে promise গেজের কাছে কিছু চায় কিন্তু কি চায় এটা আমাদের দেখানো হয় না আর সেই গেজেটি পাওয়া তো আমরা জানি এই গেজেটের কাছে যখন কোনো কিছু বাধা করা হয় যে আমি এটা করবো তাহলে এর ফল আগেই পাওয়া যায় তো সে যুগের ওয়াদা করার ফ আমরা দেখি পাঁচজন বিদেশি সেখানে চলে আসে. তখন ডলিমুন্ডা সবাই অবাক হয়ে দেখে যে পাঁচ জন বিদেশি আর কেউ নয়. তার নিজেরাই ছিল. মানে হল এটা ডরিমোন ডোমিতারা মিলে পাঁচজন পাঁচজন করে দশজন হয়ে গিয়েছে. এবং সে রাজপরিবারের ভবিষ্যৎবাণীও সত্য প্রমাণিত হয়েছে যাইহোক ডরিবনরা তাদের নিজেদেরকে দেখেই অবাক হয়ে যায়. তখন নতুন যে জরিমনটি আছে সে বলে এত কথার সময় নেই. আমাদেরকে তাড়াতাড়ি করতে হবে. এবং নতুন যে এসেছিল তাদের সবার কাছে জরিমোনা সকল গেজেট ছিল. এবং এগুলির সাহায্যে তারা মন্ত্রীর সৈন্যদের অনেক সহজেই হারিয়ে দিচ্ছিলো আর নতুন যে ডকুমেন্টটি এসেছে সে সবাইকে পথ দেখিয়ে নিয়ে যাচ্ছিল. তখন ভবিষ্যৎবাণীটি সত্য হতে দেখে মন্ত্রী তার সবচেয়ে বেশ সৈন্যদের ডরিমন্দির পিছনে পাঠিয়ে দেয়. যাতে ডরিমুন্ডার মূর্তির হৃদয় অব্দি যেতে না পারে. মন্ত্রীর সৈন্যরা যখন তাদের পিছে পিছে আসছিল. তখন ডরিম তাদেরকে থামানোর জন্য নবী থেকে একটি ত একটি তরবারি দেয় আর এর সাহায্যে নদীতে তাদেরকে থামিয়ে রাখে এদিকে ডরিমোনরা সেই মূর্তি হৃদয়ের কাছে পৌঁছে যায় কিন্তু তারা সবাই মিলে চেষ্টা করার পরেও মূর্তিটির হৃদয়কে ঘোরাতে পারে না এদিকে আমরা নবী থেকে দেখি সে মন্ত্রী সবথেকে ভয়ঙ্কর শূন্যর সাথে লড়াই করছি আর নবিতে একটা সময় সেই সৈন্যটিকে হারিয়েও দেয়. অপরদিকে আমরা ডরিমনদের দেখি তারা সবাই মিলে চেষ্টা করার পর সেই মুহূর্তটির হৃদয়টিকে ঘোরাতে পারে. এর ফলে কি হয়? পুরো জায়গাটি ভাঙতে থাকে. আর একটা সময় ডরিমুনা নবী থেকে নিয়ে লিফটের মত করে উপরে উঠে যায়. আমরা আরো দেখি অদ্ভুত ভাবে সে পাথর মূর্তিটি জীবন্ত হয়ে যায়. এবং মন্ত্রীর সকল লোক অস্ত্র এবং flame কে শেষ করতে থাকে. এইভাবে একটা সময় আমরা দেখি সেই জাদুঘরের মতো কুকুরটি অনেক বড় একটা ship নিয়ে আসে. এবং আক্রমণ করে সে মূর্তি থেকে ফেলে দেয়. কিন্তু না সে মূর্তিটি আবার দাঁড়িয়ে যায় সে বিশাল শিবটিকে শেষ করে ফেলে. এভাবে ডরিমণ্ড একটা সময় মন্ত্রীর সকল লোকদেরকে ধরে ফেলে. কিন্তু তারা সবাই মিলে খুঁজেও মন্ত্রীকে কোথাও পায় না. তখন মন্ত্রীর এক লোক তাদেরকে বলে সে রাজকুমারীর কাছে গিয়েছে. এবং আমরা দেখি মন্ত্রী আসলে রাজকুমারকে মেরে ফেলার ট্রাই কোর্ট কিন্তু ডরিমুন্ডা মূর্তি নিয়ে সেখানে চলে আসে এবং তাকে হারিয়ে দেয়. এভাবে দৈনন্দিন সাহায্যে বাবা অঙ্ক রাজ্যে সুখ শান্তি আবার ফিরে আসে. এবং সবাই পেকুকে নিজিদের রাজা হিসেবে গ্রহণ করে. যাই হোক এরপর আমরা দেখি তাদের মতো পাঁচজনকে জিজ্ঞেস করে তোমরা কারা? তো নতুন যে নদীতে ছিল মানে যে পরে এসেছে সে বলে আসলে তোমরা আমরা একই. আমরা শুধু নিজেদেরকে ফিউচার থেকে সাহায্য করার জন্য এসেছি. তখন শ্রীজুকা বলে ওই ফ্লাইটের মাঝে আমি বুঝে গিয়েছিলাম গ্যাজেট ছাড়া আমরা কোনভাবেই জিততে পারবো না. তাই আমি দই মোড়ের এই গ্যাজেটের কাছে প্রমিস করি এখান থেকে যাওয়ার পর আমরা future থেকে নিজেদেরকে সাহায্য করার জন্য আবার আসবো. তখন তারা সবাই বুঝতে পারে যে জরিমানা এই গেজেটের কারণে এরকম হয়েছে. এবং তারাই তাদেরকে সাহায্য করার জন্য future থেকে এসেছে. তারা নিজেরাই নিজেদেরকে বিদায় দেয়. এবং সবাই মিলে বেকোরাজ দরবারে খাওয়া দাওয়া কর এরপর সেই সময় চলে আসে. যখন তাদেরকে একে অপরকে বিদায় দিতে হবে. তখন জিয়ানা সুনীয়কে অনেক মূল্যবান জিনিসপত্র উপহার দিতে চায়. কিন্তু জিয়ানা সুনিয়ে বলে আমরা এসবের জন্য এখানে আসিনি. নবী তাও টেকো. একে অপরকে বিদায় দেয়. কিন্তু এর মাঝে তারা অনেকেই ইমোশনাল হয়ে যায় এবং তাদেরকে দেখি বাকি সবাইও emotional হয়ে যায়. তারা সবাই সবাইকে বিদায় দেয়. এবং নতুন জরিমানা দেওয়া অ্যানিও ডোর দিয়ে তারা তাদের শহরে আবার ফিরে আসে. কিন্তু এখন একটা কাজ বাকি রয়ে গেছে. তাদেরকে তাদের ওয়াদা অনুযায়ী নিজেদেরকে বাঁচানোর জন্য টাইম মেশিন আবার সেই যুদ্ধের সময় যেতে হবে এবং নিজেদেরকে সাহায্য করতে হবে. এর জন্য তারা সেই পার্ক থেকে নিয়ে নেয় এবং নিজেদেরকে সাহায্য করার জন্য বেরিয়ে পড়ে. এখানেই এই অসাধারণ movie টি শেষ হয়. আর আপনাদের কাছে এই movie টা কেমন লেগেছে? তা আমাকে কমেন্ট করে বলবেন. এবং সবাই ভালো থাকবেন. আল্লাহ হাফিজ ।